পণ্যের উৎসটি যেন বিশ্বস্ত হয় এবং যার কাছ থেকে পণ্যেটি আনবেন তার সাথে এমন ভাবে ডিল করবেন যেন পর্বতীতে আবার পণ্য চাইবার সাথে সাথে তিনি যেন আপনাকে দিতে পারেন। আবার কিছু ক্ষেত্রে যেন পণ্যটি পরির্তনেরও সুযোগ থাকে সে বিষয়ও খেয়াল রাখবেন। আপনার পণ্যের একাধিক উৎস রাখবেন। কোন কারনে একটি থেকে পণ্য সর্বরাহ করতে না পারলে ২য় উৎস থেকে পণ্য সংগ্রহ করবেন।পণ্যের উৎস সব সময় আপনার কাছা কাছাকাছি জায়গায় রাখতে চেষ্টা করবেন।পণ্যটি সবসময় উৎপাদন উৎস থেকে আনতে চেষ্টা করতে হবে।কারণ যত হাত বদল কম হবে বা মিডেলম্যান কম হবে পণ্যেটি তত কম দামে সংগ্রহ করতে পারবেন।
পণ্যটি নিজস্ব ডিজাইন বা প্ল্যানের চেষ্টা করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে পণ্যটির মান যেন ভালো থাকে। প্রয়োজন মত পরিমান প্রডাক্ট সংগ্রহ করতে হবে এবং পণ্যটি সঠিক সময়ে সংগ্রহ করতে হবে। যেমন ঈদ বা পূজাকে সামনে রেখে যদি কোন পণ্য বাজারে ছাড়তে চান তবে অবশ্যই দুই তিন মাস আগে থেকেই প্রডাকশন কম্পিলিট করতে হবে। মিনিমাম এক দেড় মাস আগে থেকে মার্কেটিং করতে হবে।পণ্যের দাম নির্ধারণে খেয়াল রাখতে হবে।তা যেন গলা কাটা কিংবা পানির দামেও না হয়। কিভাবে পন্যের দাম নির্ধারণ করতে হবে এ নিয়েও আলোচনা করবো পরের পোস্টে।
সব শেষে বলবো পণ্যের উৎসের ক্ষেত্রে সব সময় 6R খেয়াল রাখতে হবে।
১। রাইট প্রডাক্ট ( সঠিক পন্য )
২। রাইট টাইম ( সঠিক সময় )
৩। রাইট কোয়ালিটি( ভালো মানের পন্য )
৪। রাইট কোয়ান্টিটি( সঠিক পরিমান)
৫। রাইট প্লেস( সঠিক জায়গা)
৬। রাইট প্রাইস ( সঠিক মূল্য)
মোছা: ছালামুন কাওলা
সিইও
Triangle IT Solution