Saturday, November 9, 2024
No menu items!
আরোই-কমার্সই-কমার্স ক্লাব

ই-কমার্স ক্লাব

মোছা: ছালামুন কাওলা

ই-কমার্স ক্লাব আমাদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন একটি বিষয় যা ইতোমধ্যই কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু হয়েছে। এটা খুবই ইতিবাচক দিক।বর্তমানের ডিজিটাল ও ই-কমার্সের যুগে এটি যুগোপযোগী কার্যক্রম।

আমাদের মধ্য সব সময় কাজ করে পড়াশোনা শেষ করে শুধু চাকরি করতে হবে। এই চাকরি চাকরি করতে জীবনের অর্ধেক সময় পার হয়ে যায়। যে পরিমাণ গ্রাজুয়েশন শেষ করে সে পরিমাণ জবের সিট খালি আছে কি??? নাই!!! যার দরুণ ঘনবসতির আমার সোনার বাংলার লাক্ষ লাক্ষ মানুষ বেকার।

আমাদের দেশে মানুষ বেশি আমি এটা বলার পক্ষ পাতি নই। বলবো এগুলোই আমাদের সম্পদ। চিন্তা করে দেখেন এত গুলো মানুষের যদি দৈনিক গড়ে ৮ ঘন্টাও কর্ম দিবস ভাবি তাহলে কত কত কাজ করা সম্ভব। আজ আমাদের দেশ সাফল্যের চূড়ায় থাকার কথা। কিন্ত দুঃখের বিষয় আমরা নতুন কিছু ভাবতে পারিনা। গতানুগতিক চিন্তা ধারা নিয়ে পেছনে পড়ে থাকি।

ই-কমার্স বাইরের দেশ কত এগিয়ে আর আমরা এখনো ই-কমার্সের কথা আসলে নানা ভুলভাল চিন্তা ধারণা পোষণ করি।অথচ আজ ই-কমার্সের কারণে প্রত্যন্ত অঞ্চলের পণ্য হাতে পাচ্ছি। ঘরে বসেই যে কোন পণ্য পেয়ে যাচ্ছি।ই-কমার্স নিয়ে বর্তমানে বেশি বেশি প্রচার দরকার। এর নিয়ম কানুন জানার দরকার। আর এ জন্য তাই ই-কমার্স ক্লাব ও ই-কমার্স সিলেবাস দরকার। যদি বিভিন্ন কলেজে বিশ্ববিদ্য়ালয়ে এ নিয়ে আলোচনা হয় তবে প্রচার প্রসার সবই হবে।পাশাপাশি একজন শিক্ষার্থী এ বিষয় এক্সপার্ট হতে পারবে। প্রয়োজনে পড়াশোনার পাশাপাশি সে নিজেও আত্মনির্ভরশীল হতে পারবে। পরোক্ষ, পত্যক্ষভাবে সে দেশে অবদান রাখবে সাথে বেকারত্বও ঘুচবে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

সবচেয়ে জনপ্রিয় খবর

সাম্প্রতিক মন্তব্য